ঋতুরাজ বসন্তের প্রথম দিন আজ। একই সঙ্গে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। দুই উপলক্ষকে উদ্যাপন করতে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতে পর্যটকদের ঢল নেমেছে। তৈরি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা হাজারো মানুষ প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে উপভোগ করছেন সৈকতের নয়নাভিরাম সৌন্দর্য।
ফাগুনের আলোরাঙা প্রভাত; ঋতুরাজ বসন্তের আগমন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় বসন্তকে বরণ করে নিতে বসন্ত উৎসব আয়োজন করেছে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদ্যাপন পরিষদ। একই উৎসব সমগীত সঙ্গীতব্যান্ড আয়োজন করেছে বটতলায়। গান, দলীয় নাচ, কবিতার মধ্য দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয় ঋতুরাজ বসন্তকে।
বসন্ত, ভালোবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারির আবহে দেশের ফুলের বাজারে এক নতুন জীবনীশক্তি ফুটে উঠেছে। এই বিশেষ দিনে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের মানুষ ফুলের মাধ্যমে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করতে উদগ্রীব। ফলে চাহিদা আকাশচুম্বী হয়ে ওঠে। লাখ লাখ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ফুলচাষিরা আগেভাগে প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত থাক
চলছে বসন্ত। প্রকৃতি সেজেছে নতুন সাজে, উচ্ছ্বাসে মেতেছে তরুণ প্রাণ—এ যেন উৎসবের ছোঁয়া। সে উৎসবের রং লেগেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়েও। বাসন্তী রঙে মেতে উঠেছে ক্যাম্পাস।
কোকিলের ডাক, আর বাতাসের মৃদু দোলা, সেই সঙ্গে প্রকৃতি সেজেছে রঙিন সাজে। ফুলে ফুলে চারদিক হয়ে উঠেছে সুরভিত। বসে নেই বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা। তাঁরাও ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ করে নিয়েছেন আপন মনে। জানিয়েছেন তাঁদের ভাবনার কথা। লিখেছেন আদিবা নওমী।
ফেনীতে রোগীদের সেবা কার্যক্রম বন্ধ রেখে সদর হাসপাতালে বসন্ত বরণ উৎসব করার অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালের পুরোনো ভবনে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। এতে গান-বাজনা নিয়ে আনন্দে মেতে ছিলেন হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও কর্মচারীরা।
সম্পর্কের বৈচিত্র্য হারিয়ে গেলে আগ্রহ কমে যেতে পারে। তবে সম্পর্কটা গুরুত্বপূর্ণ। এ জায়গা থেকে সরে আসা যাবে না।
পাখির রং ও পলাশ ফুল প্রেরণা হয়েছে রঙ বাংলাদেশের এবারের বসন্ত সংগ্রহে। এসব রঙে অনুপ্রাণিত হয়েছেন ডিজাইনাররা। ফলে প্রতিটি পোশাক হয়ে উঠেছে আকর্ষণীয় ও উৎসবমুখী।
প্রেমের গল্প নিয়ে রোমান্টিক সিনেমা ১০০ বছর আগেও তৈরি হতো, এখনো হয়, ভবিষ্যতেও হবে। হৃদয়ে নাড়া দেওয়ার মতো গান এখনকার তারুণ্যও গায়। প্রেমিক–প্রেমিকাকে নিয়ে কবিতা লেখার ইচ্ছা তাদের মধ্যেও প্রবল। শুধু মাধ্যমটা বদলেছে। ডাকবাক্সগুলো খালি পড়ে আছে